কে ঐ সঞ্জয় তার বংশ পরিচয় কি? ফরিদপুর ১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী নাসির খন্দকারের সাথে সম্পক টা কি?
আপডেট সময় :
২০২৪-১২-৩০ ২১:১৬:২৭
কে ঐ সঞ্জয় তার বংশ পরিচয় কি? ফরিদপুর ১ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী নাসির খন্দকারের সাথে সম্পক টা কি?
ডেক্স রিপোর্টঃ ফরিদপুর ১আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী খন্দকার নাসিরুল ইসলাম এর অবৈধ অর্থ উপার্জন কারি সঞ্জয় সাহা তার বাবার নাম রতন কুড়ি সাহা ২ভাই ১বোন ৩ভাই বোনের মধ্যে সঞ্জয় সাহা বড়, সঞ্জয় সাহা ছোট বেলা পতিতলা থেকে বড় হন,তার মা রমনা হলেন একজন পতিতালয়ের দেহ ব্যবসায়ী। রতন কুড়ির জীবন সংসার চালিয়েছেন বোয়ালমারী আবাসিক হোটেলে স্ত্রী দিয়ে দেহ ব্যবসা করিয়ে। বর্তমান রমনা দেশের বাইরে যেয়ে নতুন করে বিবাহ সাদী করে নতুন করে সংসার জীবন গড়েন।একমাত্র ছোট বোন রতনা সাহা ফরিদপুর পতিতালয় দেহ ব্যবসা করতেন গত দুর্গাপূজায় মদ্যপান কোরে মারা যান। সঞ্জয় বলেন আমার বোন লেখাপড়া করেন ফরিদপুরের রাজেন্দ্র কলেজে।
সঞ্জয় শাহার বংশ পরিচয় জেনেয়ো খন্দকার নাসিরুল ইসলামের সহযোগী হিসাবে রাখেন।বর্তমান সঞ্জয় সাহা আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে। এত টাকার উৎস কি? কোথা থেকে এলো এত টাকা! জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি মাটির ব্যবসা করে টাকার মালিক হয়েছি।খন্দঃনাসিরুল ইসলাম নিজেকে দেশের রাজা মনে করেন,কাউকে তোয়াক্কা করেন না এমন কি নিজের পরিবারে লোককে টাকার বিনিময়ে মেরেফেলতে পারেন,গত ১২ নভেম্বর রাতে তার পরিবারের এক সাংবাদিক খন্দকার আব্দুল্লাহ বাড়িতে রাতের আধারে হামলা চালিয়ে টাকাসহ অনেক মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। এক প্রশ্নতে নাসির বলেন, আব্দুল্লাহ আমার ভাতিজা ঠিক আছে কিন্তু রাজনীতিতে আমার শত্রু কারন আমার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রচার করাতে, আমি ওর ফোনে হুমকি দিয়েছি ঠিক ওই কল রেকর্ডটি পাবলিশ করা ঠিক হয়নি,ও থাকলে আমার অনেক ক্ষতি হবে,আমার লোক জনকে বলে দিয়েছি ওকে যেখানে পাবে টুকরো টুকরো করে আমার কাছে আনবে মামলা হলে চালাবো আমি।প্রয়োজনে ওর বাড়ি দখল করে নিবো দেখি ওকে কে বাঁচায়।এ বিষয়ে এলাকার লোকদের সংগে কথা বলে জানা যায় যে,নাসির এর গ্রুপে যোজ না দিলে তার মার খেয়ে এলাকা ছেড়ে যেতে হবে, আব্দুল্লাহ মত দেশ ত্যাগ করা লাগবে আমাদের।আব্দুল্লাহ ভালোমনের একটি ছেলে ও কখনো অন্যায়ের সাথে আপস করে না।নাসির যদি এমপি হয় এলাকার কোন লোক থাকতে পারবে না,আমরা চাই ও জেনো কার্ড না পাই। ওর সাথে এক ৫শ্রেনীর সাংবাদিক মোঃ জাকির হোসেন বোয়ালমারী প্রতিনিধি দৈনিক নতুন সময় বিভিন্ন সময় মিথ্যা সংবাদ প্রচার করা তার কাজ। সাংবাদিক আব্দুল্লাহ বিরুদ্ধে মিথ্যা চাঁদাবাজির একটি মিথ্যা মামলা দেন,এ বিষয়ে বোয়ালমারী থানা ইনচার্জ গোলাম রাসুল বলেন, আব্দুল্লাহর বিষয়ে একটি অভিযোগ হয়েছে,তদন্ত চলমান।
যতটুক প্রমান হয়েছে তাতে বৈধ কোন ব্যবসায়ীদের কাছে চাঁদা চায়নি। এখন সাবেক এমপি খন্দকার নাসিরুল ইসলামের কথা মতে মামলা করা লাগবে। আমরা পুলিশ আইনের কাছে হাত পা বাধা আগে জানলে বোয়ালমারী থানাতে চাকুরী করতে আসতাম না।মোবাইল ফোনে বক্তব্য চাইলে বলেন আমি বোয়ালমারী থেকে বদলি হয়ে গেছে,তারপরও আমাকে ছাড়ছেন না সে বিষয়ে আমিও বক্তব্য দিচ্ছি আপনাদের। তদন্ত ওসি মোঃ মজিবর বলেন আব্দুল্লাহ আমার জানা মতে খুব ভালোমানের সাংবাদিকো সব সময় নিউজ নিয়ে ব্যস্থ থাকে,আমি অনেক দিন এই থানায় কর্মরত আছি কিন্তু আব্দুল্লাহর নামে কোন অভিযোগ পাইনি। আমার খুব দুঃখ লাগে আব্দুল্লাহর জন্য।
বোয়ালমারীর সংবাদ কর্মীরা বলেন নাসির যে কাজ করেছে ঠিক করেনি।আব্দুল্লাহ বলেন, আমার নামে যত মিথ্যা মামলা দিতে পারে দিক যত মামলা হবে আমাকে সকল নেতা কর্মীরা চিনবে। রাজনিতি করতে হলে হামলা, মামলা, মার না খেলে উপরে উঠা যায় না।নাসির যত পারে মিথ্যা মামলা দিক।খন্দকার নাসিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে যত সংবাদ প্রচার হয়েছে তার কোন প্রতিবাদ সংবাদ প্রচার করেনি। তার মানে নিজে দুষি ও অপরাধী চিন্নিত হয়েছেন।
নিউজটি আপডেট করেছেন : Banglar Alo News Admin
কমেন্ট বক্স